দীর্ঘদিন ধরে নিত্যপণ্যের দাম, কাঁচাবাজার, মাছ-মাংস, এমনকি মসলাজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
বিভিন্ন পণ্যের দাম সময়ে সময়ে সামান্য ওঠানামা করলেও বাজার ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। ভরা মৌসুমেও লাগামহীন দামে বিক্রি হচ্ছে শীতকালীন সবজি।
১০ই ডিসেম্বর সরেজমিনে দেখা গেছে, শীত মৌসুমেও বেশির ভাগ সবজির দাম আকাশচুম্বী। এছাড়া মাছ, চিনি, চাল, আটা, ডাল আগের মতোই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে সবজির মধ্যে নতুন আলুর আধিক্য থাকলেও দাম কমছে না। নতুন আলু প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। বাজারে এক কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা।
স্থানভেদে পাকা টমেটো ৮০ থেকে ৯০ টাকা, কাঁচা টমেটো ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন জাতের বেগুন ৫০-৬০ টাকা, পেঁপে ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
স্থানভেদে কাঁচা মরিচ ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি, শসা ৪০ থেকে ৫০ টাকা।সয়াবিন তেল -১৭৫,পাম ওয়েল-১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা।
প্রতি পিস ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম আকার ভেদে ৩০ থেকে ৫০ টাকা, জায়গা ভেদে একটু কম-বেশি বিক্রি হচ্ছে। লাউ-কুমড়ার আকার ভেদে প্রতি পিস ৪০ থেকে ৫০ টাকা। সিম-৬০,লাল শাক ২০-৩০ টাকা, লাউ শাক ৩০-৪০ টাকা, পালং শাক ৪০-৫০ টাকা, কলমি ১৫-২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে মাংসের বাজারে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়।
খামারের মুরগি স্থানভেদে কিছুটা কম দামে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া সোনালি ও লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে অবস্থান ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা থেকে ৩৩০ থেকে ৩০০ টাকায়।
গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায়। খাসির মাংস আগের মতোই বিক্রি হতে দেখা গেছে ১০৫০ থেকে ১১০০ টাকায়।
মাছের বাজারে গিয়ে দেখা যায়, পাঙ্গাস বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকায়। চাষকৃত তেলাপিয়া ১৮০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আকার ভেদে রুই-কাতলার দাম প্রতি কেজি ২৮০থেকে ৩০০ টাকা এবং চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ সোহেল সরকার কর্তৃক লন্ডন যুক্তরাজ্য থেকে প্রকাশিত
সহ সম্পাদকঃ মোঃ ফরিদ হোসেন বার্তা বিভাগঃ জিয়াউল ইসলাম জিয়া
সাথী সোহেল জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন (আর্তমানবতার সেবায়) বিকাশঃ ০১৩০২৪৪৭৩৭৩