বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১৫ অপরাহ্ন
আজকের শিরোনাম
সুনামগঞ্জের জয়নগর এলাকায় সুরমা নদীতে পুলিশের অভিযানে ভারতীয় অবৈধ ৩১টি গরু এবং নৌকসহ ২জন আটক স্কটল্যান্ডে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন এমবিই হাউস অব লর্ডসে বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত কর্ণফুলীতে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন গ্রেফতার শেরপুরে অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: ১৪ লাখ টাকা জরিমানা সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় টি আর ও কাবিখা প্রকল্পে ১৩৫টি উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন শেরপুরে ব্র্যাকের একসেলারেটেড এডুকেশন মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোরের হয়বতপুরে এক গার্মেন্টস শ্রমিকের স্বপ্নভঙ্গ—প্রভাবশালী প্রতারকের ফাঁদে নিঃস্ব মাসুদ রানা পরিবার মধ্য পালশা একতা যুব সংঘ ক্লাবের উদ্যোগে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত শেরপুরে মহান বিজয় দিবস উদযাপনও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বিনম্র শ্রদ্ধা জাল কাগজ ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগে লোহাগাড়ায় সংবাদ সম্মেলন

দৌলতপুরে নিরাপদে মজুদ দু’হাজার মেট্রিকটনের বেশি খাদ্যশস্য

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: / ২০৭ বার দেখা হয়েছে
আপডেট: মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪



গুড়িগুড়ি বৃষ্টির সকাল ১১টা, সরকারি খাদ্যগুদামে কর্মকর্তাদের ভিড়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিজেই সবগুলো গুদামে প্রবেশ করে দেখছেন শস্যের অবস্থা। কখনো কোনো বস্তার শস্য বের করে, কখনো শস্য ভরা বস্তার দীর্ঘ সারির ভিতরে ঢুকে দেখছেন তিনি, আবার কখনো দেখছেন গুদামের ছাদ লাগোয়া বস্তার স্তুপের উপরিভাগের দৃশ্য। গুনে দেখছেন খালি থাকা সরকারি বস্তার সংখ্যাও। বিভিন্ন যন্ত্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষাও করা হচ্ছে ধান-চাল। স্বাভাবিক ভাবেই মনে হতে পারে হয়তো ঘটে গেছে কোনো দুর্ঘটনা! কিন্তু না। কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের সরকারি খাদ্যগুদামের বার্ষিক পরিদর্শন-পর্যবেক্ষণ এটি।

সোমবার পরিদর্শন শেষে দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ওবায়দুল্লাহ জানান, মজুদ থাকা খাদ্যশস্যের মান, পরিমাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ পরিস্থিতি সন্তোষজনক।

এসময় স্থানীয় সরকারি সংরক্ষণ গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সেলিম রেজা, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আয়েশা খাতুন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফয়সাল আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ওবায়দুল্লাহ সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা এবং খাদ্য গুদাম সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

দৌলতপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে থাকা তিনটি গুদামে প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সংরক্ষিত রয়েছে ২শ’ ৭০ মেট্রিকটন ধান এবং ১ হাজার ৮শ’ ২০ দশমিক ২১৯ মেট্রিকটন চাল। তবে, গমের কোনো মজুদ পাওয়া যায়নি।

পরিদর্শন শেষে আগামী সময়ে উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট নানা প্রসঙ্গে আলাপ করেন কর্মকর্তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর