বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২২ পূর্বাহ্ন
আজকের শিরোনাম
মধ্য পালশা একতা যুব সংঘ ক্লাবের উদ্যোগে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত শেরপুরে মহান বিজয় দিবস উদযাপনও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বিনম্র শ্রদ্ধা জাল কাগজ ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগে লোহাগাড়ায় সংবাদ সম্মেলন জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন বগুড়া জেলা কমিটির উদ্যোগে বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জাতীয় মানবাধিকার অ্যাসোসিয়েশন বগুড়া জেলা কমিটির উদ্যোগে বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি ভুরুঙ্গামারী সরকারি কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী সিরাজগঞ্জ ৩ আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন পুনঃ বিবেচনার দাবিতে গণমিছিল  আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আমাদের দায়িত্ব ও জনগণের প্রত্যাশা – আরমান হোসেন ডলার লন্ডনে গ্রেটার চট্টগ্রাম এসোসিয়েশন, ইউকে’র উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত লালমনিরহাট টিটিসি’র প্রশিক্ষণের পরিবেশ বিনষ্ট করতে উঠেপড়ে লেগেছে গিয়াস উদ্দিন 

চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা মোকাবেলায় মাঠে মেয়র: “সমন্বিত উদ্যোগ ও সচেতনতাই হবে স্থায়ী সমাধানের পথ”

মোঃ শহিদুল ইসলাম বিশেষ প্রতিনিধিঃ / ৩২ বার দেখা হয়েছে
আপডেট: সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

মোঃ শহিদুল ইসলাম
বিশেষ প্রতিনিধিঃ

চট্টগ্রাম মহানগরীর দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে সংশ্লিষ্ট সব সেবাপ্রতিষ্ঠানকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।

সোমবার (২৮ জুলাই) নগরের চকবাজার, কাতালগঞ্জ, জিইসি মোড়, পাঁচলাইশ, বাকলিয়া, লালখান বাজার ও ওয়াসা এলাকাসহ বিভিন্ন জলাবদ্ধ অঞ্চলে সরেজমিনে পরিদর্শন করেন মেয়র।

এ সময় তিনি বলেন—“জলাবদ্ধতা চট্টগ্রামের দীর্ঘদিনের স্থায়ী সমস্যা। সাময়িক নয়, আমরা স্থায়ী সমাধান চাই। এজন্য প্রয়োজন আন্তঃপ্রতিষ্ঠান সমন্বয় এবং জনগণের সচেতনতা।”তিনি জনগণের দুর্ভোগ সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ শোনেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার দ্রুত সংস্কারে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীদের নির্দেশ দেন।

“বিল্ডিং কোড ভেঙে গড়া স্থাপনাই জলাবদ্ধতার মূল অন্তরায়”
নগর পরিকল্পনার ক্ষেত্রে শৃঙ্খলার অভাব স্পষ্ট উল্লেখ করে মেয়র বলেন— “বিভিন্ন ভবন নির্মাণে সিডিএর বিল্ডিং কোড মানা হয়নি। নালা দখল করে গড়ে উঠেছে অবৈধ স্থাপনা। এগুলো চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে।”

তিনি জানান, এই বিষয়ে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) সঙ্গে আলোচনা করে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনাগুলো ভেঙে ফেলা হবে এবং জলপ্রবাহের পথ সচল করা হবে।
“প্রাইমারি ড্রেনেজ সিস্টেমগুলো পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো বন্ধ থাকলে পুরো শহরের ড্রেনেজ ভেঙে পড়ে।”

মেয়র জানান, কিছু এলাকায় বৃষ্টির পানি দ্রুত সরে যাচ্ছে, যা ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত।“আগে যেখানে সারাদিন পানি জমে থাকতো, এখন বৃষ্টি বন্ধ হওয়ার এক-দেড় ঘণ্টার মধ্যেই পানি নেমে যাচ্ছে। তবে এটা যথেষ্ট নয়, সার্ভিস ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে।”

তিনি আরও জানান, পরিদর্শনে তার সঙ্গে থাকা চসিকের টেকনিক্যাল প্যানেল এক্সপার্টরাও দ্রুত কার্যক্রম শুরু করবেন এবং মাঠপর্যায়ে তদারকি জোরদার করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর