
সুনামগঞ্জ
ছাত্র জনতার আন্দোলনের ফ্যাসিস আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী গন ঘা ডাকা দিলেও সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় ব্যাতিক্রম। বুক ফুলিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদকসহ নেতৃস্থানীয় নেতারা প্রকাশ্যে ঘোড়াফেরা করছে।
নিজেদের অফিসে বসছে দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে। এছাড়াও উপজেলায় যে কোনো সময় অপ্রিতিকর ঘটনারও ঘটতে পারে। এর মধ্যে উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ৫ আগষ্টের পর থেকেই পশ্চিম বাজারে দলীয় নিজের অফিসে খুলো অবস্থান করছে। নিজ বাড়িতেও অবস্থা করে দলীয় কার্যক্রম পরিচালিত করছে। তার মতো আরও কয়েক জন বড় নেতা ও যুবলীগ ছাত্রলীগের পদধারীরা বাজারে প্রকাশ্যে প্রশাসনের সামনেই চলা চল করলেও ধরছে না। অথছ অনেকেই আটকরের ভয়ে পালিয়ে থাকে। অথছ ঐসব নেতারা প্রকাশ্যে ঘুড়ছে।
এনিয়ে উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য নাসের উজ্জ্বল ক্ষোভ প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে একটি ষ্ট্যাটাস দিয়েছেন।
মুহূর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয়ে যায়। সেখানে অনেকেই পুলিশের কার্যক্রম নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
ছাত্র দল নেতা সুহেল কবীর ঐ ষ্ট্যাটাসে লিখেছেন,এই কথাটা কেউ বলতে ইচ্ছুক না আবার দেখলাম কিছু পুলিশ সদস্য আওয়ামী পোস্ট দারী আঙ্গুল ফুলে কলাগাছের লগে বসে আড্ডা দেয়। এও দেখি ডেভিলদের ব্যবসা নদীলোট সহ সব কিছুতেই জরিত আছে।
জিএস ওহি নামে একজন লিখেছেন,একদম সঠিক কথা,যারা আজ কোটি টাকা কামিয়েছে দল ব্যবহার করে তারা আজও সেই ইনকাম বহাল রেখেছে অদের ধরার নামে নাম নাই,
কিন্তু কেন?।
সাকিব মুন খোকন নামে এক ছাত্রদল নেতা লিখেছেন,একদম সঠিক,আমাদের এক হয়ে প্রতিবাদ করতে হবে।
তাদেরকে ধরতে হবে যারা অন্যায় করেছে,লুটপাট করেছে,অন্যায় ভাবে ক্ষমতা দেখিয়েছে।
নামে মাত্র আওয়ামী লীগ সমর্থক ছিলো বা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করলেও ভালো লোক ছিলো তাদের ধরা যাবে না।
অনেকেই এই ষ্ট্যাটাস দেয়া শত ভাগ সঠিক বলে বাহবাহ দিচ্ছেন। এবং প্রশাসনকে গুরুত্বসহকারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা দাবী জানিয়েছেন।