বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন
আজকের শিরোনাম
সুনামগঞ্জের জয়নগর এলাকায় সুরমা নদীতে পুলিশের অভিযানে ভারতীয় অবৈধ ৩১টি গরু এবং নৌকসহ ২জন আটক স্কটল্যান্ডে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন এমবিই হাউস অব লর্ডসে বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত কর্ণফুলীতে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন গ্রেফতার শেরপুরে অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: ১৪ লাখ টাকা জরিমানা সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় টি আর ও কাবিখা প্রকল্পে ১৩৫টি উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন শেরপুরে ব্র্যাকের একসেলারেটেড এডুকেশন মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোরের হয়বতপুরে এক গার্মেন্টস শ্রমিকের স্বপ্নভঙ্গ—প্রভাবশালী প্রতারকের ফাঁদে নিঃস্ব মাসুদ রানা পরিবার মধ্য পালশা একতা যুব সংঘ ক্লাবের উদ্যোগে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত শেরপুরে মহান বিজয় দিবস উদযাপনও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বিনম্র শ্রদ্ধা জাল কাগজ ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগে লোহাগাড়ায় সংবাদ সম্মেলন

ছোট তরমুজ পিস ৮০, কেজি ৯০!

অনলাইন ডেস্ক: / ২৪৪ বার দেখা হয়েছে
আপডেট: বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪

পবিত্র রমজান উপলক্ষে ইফতারে ক্রেতাদের অন্যতম পছন্দের ফল তরমুজের চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুণ। দিন দিন গরম বাড়তে থাকার কারণে তরমুজের চাহিদা আরও বাড়ছে। ছোট আকারের প্রতিটি তরমুজ বাদামতলী পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়।

যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজারে দাম আরও কম। হাত ঘুরে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে গেলে ক্রেতার কাছে সেই তরমুজের এক কেজির দাম রাখা হচ্ছে ৭০-৯০ টাকা। রাজধানীর বাদামতলী ও যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আকারের ৩-৪ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা পিস হিসেবে। মাঝারি আকারের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৮০ টাকা পিস হিসেবে। আর বড় আকারের তরমুজের পিস বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩৫০ টাকায়।

যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজারে ছোট আকারের ৩-৫ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৮০ টাকা করে। মাঝারি আকারের ৫-৮ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৮০ টাকা। আর বড় আকারের ৮-১২ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩২০ টাকায়।

 

বাদামতলীর তরমুজ বিক্রেতা হারুন মিয়া বলেন, আকারভেদে তরমুজের দামের তারতম্য রয়েছে। আমরা আকারভেদে তরমুজ বিক্রি করে থাকি। এখান থেকে তরমুজ নিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা কেজি দরে বিক্রি করে থাকে। এতে দেখা যায় খুচরা ব্যবসায়ীদের কারণে প্রায় দ্বিগুণ দামে ক্রেতাদের তরমুজ কিনতে হয়। খুচরা বিক্রেতারা তরমুজ কেজি দরে বিক্রি করে থাকে। এতে তাদের লাভ বেশি থাকে।

যাত্রাবাড়ী এবং বাদামতলীর মাঝামাঝি বাজার হলো রায়সাহেব বাজার। সেখানে গিয়ে দেখা যায় তরমুজ বিক্রি হচ্ছে কেজি দরে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে। এক কিলোমিটার দূরত্বেই তরমুজের দামের তফাৎ দেখা যায় দ্বিগুণেরও বেশি।

রায়সাহেব বাজারের খুচরা বিক্রেতা মাহমুদ আলী বলেন, ‘আমরা আড়ত থেকে গড় দামে পিস হিসেবে তরমুজ কিনে আনি। কেজি দরে বিক্রি না করলে আমাদের লোকসান হয়।’ কারণ হিসেবে তিনি জানান, প্রতিটি তরমুজের গড় মূল্য পড়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার মতো। এর মধ্যে ৪-৫ কেজি ওজনের ছোট আকারের, ৭-৮ কেজি ওজনের মাঝারি ও ৯ কেজির ওপরে বড় আকারের তরমুজ আছে। এ কারণে কেজি হিসেবে বিক্রি করলে কিছু লাভ থাকে।

তিনি আরও জানান, ছোট আকারের তরমুজ ১৫০-২০০ টাকা, মাঝারি আকারের ২৫০-৩০০ টাকা ও বড় আকারের ৪০০ টাকার বেশি চাইলে ক্রেতারা কিনতে চান না। তবে কেজি হিসেবে দাম চাইলে ক্রেতারা কিনেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর