বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:১৫ অপরাহ্ন
আজকের শিরোনাম
সুনামগঞ্জের জয়নগর এলাকায় সুরমা নদীতে পুলিশের অভিযানে ভারতীয় অবৈধ ৩১টি গরু এবং নৌকসহ ২জন আটক স্কটল্যান্ডে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন এমবিই হাউস অব লর্ডসে বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত কর্ণফুলীতে সন্ত্রাস বিরোধী আইনে যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন গ্রেফতার শেরপুরে অবৈধ ইটভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: ১৪ লাখ টাকা জরিমানা সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় টি আর ও কাবিখা প্রকল্পে ১৩৫টি উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন শেরপুরে ব্র্যাকের একসেলারেটেড এডুকেশন মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোরের হয়বতপুরে এক গার্মেন্টস শ্রমিকের স্বপ্নভঙ্গ—প্রভাবশালী প্রতারকের ফাঁদে নিঃস্ব মাসুদ রানা পরিবার মধ্য পালশা একতা যুব সংঘ ক্লাবের উদ্যোগে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত শেরপুরে মহান বিজয় দিবস উদযাপনও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বিনম্র শ্রদ্ধা জাল কাগজ ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগে লোহাগাড়ায় সংবাদ সম্মেলন

নাইট্রিক এসিড আবিষ্কারে মুসলমানদের অবদান

অনলাইন ডেস্ক: / ১১৭ বার দেখা হয়েছে
আপডেট: সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

পৃথিবীব্যপী বহুল ব্যবহৃত একটি খনিজ নাইট্রিক এসিড, যা অ্যাকোয়া ফর্টিজ এবং স্পিরিট অব নাইটার নামেও পরিচিত। এটি প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ অর্জনে বিশেষভাবে সহায়তা করেছে। সার কারখানা থেকে শুরু করে বিস্ফোরক পদার্থ প্রস্তুতিতে, খনি থেকে মূল্যবান ধাতু উত্তোলনে, স্বর্ণ আহরণে, রকেটের জ্বালানিতে, বৈদ্যুতিক সেল তৈরিতে এবং সেলুলয়েড, কৃত্রিম রং, কৃত্রিম সিল্ক প্রস্তুতিতে এর ব্যবহার রয়েছে।

এমনকি সোনার গয়না তৈরির শিল্পিদেরও সোনা থেকে খাদ বের করার জন্য নাইট্রিক এসিড ব্যবহার করতে হয়। সোনাকে খাদমুক্ত করতে একে পোড়ানো হয় নাইট্রিক এসিড দিয়ে। আর সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করতে হয় সালফিউরিক এসিড। সোনা খাঁটি করার জন্য নাইট্রিক এসিড অত্যন্ত জরুরি একটি উপাদান। প্রযুক্তির উৎকর্ষ অর্জনে ব্যবহৃত অতি প্রয়োজনীয় এই এসিড তৈরি করেছেন একজন মুসলিম বিজ্ঞানী, যাঁকে রসায়নবিজ্ঞানের জনক বলা হয়।
রসায়নবিজ্ঞানের জনক জাবির বিন হাইয়ান তাঁর ‘কিতাবুল ইসতিতমাম’ গ্রন্থে নাইট্রিক এসিডের প্রস্তুত প্রণালী লিপিবদ্ধ করেন। যত দূর জানা যায়, তিনিই এর আবিষ্কারক। তিনি এর রাসায়নিক গুণাবলি সম্পর্কে অবগত ছিলেন। যেভাবে তিনি এর রাসায়নিক গুণাবলি সম্পর্কে অবগত ছিলেন, যেভাবে তিনি এটি প্রস্তুত করেন, বিজ্ঞানের ইতিহাসের দিক থেকে তা কেবল অমূল্য নয়, এর বৈজ্ঞানিক মর্যাদা ও মূল্যও কোনোক্রমেই অল্প নয়। (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মুসলমানদের অবদান : পৃ. ৩৬৫)

ভূগর্ভের খনিজ উত্তোলন থেকে শুরু করে দূর আকাশে দাপিয়ে বেড়ানো রকেটের সফলতার পেছনে এই মহাবিজ্ঞানীদের অবদান রয়েছে। এভাবে একসময় মুসলমানদের হাত ধরে বিজ্ঞান স্বর্ণযুগে পদার্পণ করেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর